Friday, May 12, 2023

 নামাজে যা পড়ি!!- তার বাংলা অর্থ!!👉নামাজে আমরা যা বলি , তার অর্থ জানলে নামাজে অন্য চিন্তা মাথায় আসবেনা,যখন আমরা বুঝব যে, নামাজে আমরা কি পড়ছি ..❤

১ ) নামাজে দাড়িয়েই প্রথমে আমরা বলি,"আল্লাহু আকবার"
অর্থ – আল্লাহ্ মহান!
২ ) তারপর পড়ি সানা । সানায় আমরা আল্লাহর প্রশংসা করি নিজের জন্য দুয়া করি।
"সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা
ওয়াতাবারাকাস্মুকা ওয়া তা’আলা যাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা”
অর্থঃ হে আল্লাহ ! তুমি পাক-পবিত্র , তোমারই জন্য সমস্ত প্রশংসা, তোমার নাম বরকতময়, তোমার গৌরব অতি উচ্চ , তুমি ছাড়া অন্য কেহ উপাস্য নাই।
৩ ) তারপর আমরা শয়তানের প্রতারনা থেকে আশ্রয় চাই এবং বলি, "আ‘ঊযু বিল্লা-হি মিনাশ শায়ত্বা-নির রাজিম"
অর্থ: বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
৪ ) আল্লাহর পবিত্র নাম দিয়ে আল্লাহর দয়া করুণার গুন দিয়ে নামাজ এগিয়ে নিয়ে যাই। এবং বলি, "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম"
অর্থঃ পরম করুনাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে আরম্ভ করছি।
৫ ) এরপর আমরা সূরা ফাতেহা দিয়ে নামাজ শুরু করি (২ রাকাত/৩ রাকাত/৪ রাকাত , ফরয/সুন্নতের নিয়ম অনুযায়ী নামাজ পড়ি )
৬ ) আমরা রুকুতে আল্লাহ্ -র উদ্দেশ্যে শরীর অর্ধেক ঝুঁকিয়ে দিয়ে মাথা নুয়িয়ে দিয়ে আল্লাহর প্রশংসা করি এবং ক্ষমা চাই, ৩/৫/৭ বার বলি, "সুবাহানা রাব্বি-আল আজিম"/ সুবহানা রাব্বিয়াল আজিম ওয়া বিহামদিহি
অর্থ: আমার মহান রবের পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি ।
৭ ) তারপর রুকু থেকে উঠে আমরা বলি,
"সামি আল্লাহু লিমান হামিদা"
অর্থ : আল্লাহ সেই ব্যক্তির কথা শোনেন, যে তার প্রশংসা করে ।
তারপর পরই আমরা আবার আল্লাহর প্রশংসা করে বলি, "আল্লাহুম্মা "রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ"
অর্থ : হে আল্লাহ! যাবতীয় প্রশংসা কেবল তোমারই।
৮ ) তারপর আমরা সমস্ত শরীর নুয়িয়ে দিয়ে মাথাকে মাটিতে লুটিয়ে দিয়ে আল্লাহর নিকট সিজদা দেই।
বি: দ্র: ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য একটি সিজদা করে, আল্লাহ তার জন্য একটি নেকী লেখেন ও তার একটি পাপ দূর করে দেন এবং তার মর্যাদার স্তর একটি বৃদ্ধি করে দেন।
"৩/৫/৭ বার "সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা"
অর্থ: আমার মহান রবের পবিত্রতা বর্ণনা করছি
৯ ) দুই সিজদার মাঝখানে আমরা বলি, "আল্লাহুম্মাগফিরলি, ওয়ার হামনী, ওয়াহদীনি, ওয়াজবুরনি, ওয়াআ'ফিনী, ওয়ার-ঝুকনী, ওয়ারফা'নী”
অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি আমায় মাফ কর, আমাকে রহম কর, আমাকে হেদায়েত দান কর, আমাকে শান্তি দান কর এবং আমাকে রিজিক দাও ।
১০ ) এভাবে নামাজ শেষে , মধ্য (২ রাকাত , ৪ রাকাত ভিত্তিতে ) বৈঠক আর শেষ বৈঠকে তাশাহুদে, আল্লাহর প্রশংসা করি । রাসুল (সাঃ) এর প্রতি দুরুদ পেশ করে নিজেদের জন্য দুয়া করি । দুআ মাসুরা পড়ি ।
তাশাহুদ :
"আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস্ সালাওয়াতু, ওয়াত্ তাইয়িবাতু। আস্সালামু ‘আলাইকা আইয়্যুহান নাবীয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আস্সালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস্ সালিহীন। আশহাদু আল-লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আননা মুহাম্মাদান আদুহু ওয়া রাসুলুহু"
অর্থঃ “সকল তাযীম ও সম্মান আল্লাহর জন্য,সকল সালাত আল্লাহর জন্য এবং সকল ভাল কথা ও কর্মও আল্লাহর জন্য। হে নবী! আপানার প্রতি শান্তি,আল্লাহর রহমত ও তাঁর বরকত বর্ষিত হোক। আমাদের উপরে এবং আল্লাহর নেক বান্দাদের উপরে শান্তি বর্ষিত হোক। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই এবং আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি মুহাম্মাদ আল্লাহর বান্দা এবং তাঁর রাসূল"
দুরুদ :
"আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিও
ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন
কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহীমা ওয়ালা আলি
ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ,
অাল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিওঁ ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন
কামা বারাক্তা আলা ইব্রাহীমা ওয়ালা আলি ইব্রাহীমা
ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ”
অর্থ:-হে আল্লাহ! আপনি নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ও উনার বংশধরদের উপর রহমত বর্ষণ করুন, যেরূপভাবে আপনি ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম ও তার বংশধরদের উপর রহমত বর্ষণ করেছিলেন। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত সম্মানিত।
দুআ মাসুরা :
"আল্লাহুম্মা ইন্নি জলামতু নাফসি যুলমান কাছিরা, ওয়ালা ইয়াগ ফিরূজ যুনুবা ইল্লা আন্তা ফাগফিরলি মাগফিরাতাম মিন ইনদিকা ওয়ার হামনি ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহিম"
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আমার উপর অত্যাধিক অন্যায় করেছি গুনাহ করেছি এবং তুমি ব্যতীত পাপ ক্ষমা করার কেউ নেই। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। ক্ষমা একমাত্র তোমার পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। আমার প্রতি রহম কর। নিশ্চই তুমি ক্ষমাশীল দয়ালু।
১১ ) ২ কাঁধে সালাম দিয়ে আমরা
নামাজ শেষ করি ।
আল্লাহ নামাজে আমরা কি পড়ি তার অর্থ বোঝার তৌফিক দান করুন। আমীন ❤

নামাজে যা পড়ি!!- তার বাংলা অর্থ!!👉নামাজে আমরা যা বলি , তার অর্থ জানলে নামাজে অন্য চিন্তা মাথায় আসবেনা,যখন আমরা বুঝব যে, নামাজে আমরা কি পড়ছি ..❤

Monday, April 10, 2023

 প্যারিসের এক রেস্তোরাঁয় একবার এক সুন্দরী ভদ্রমহিলা এক স্প্যানিশ চিত্রশিল্পীকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন- উনি কি ১ মিনিটে তার ছবি এঁকে দিতে পারবে ?

সেই চিত্রশিল্পী ছবিটি আঁকার জন্য সময় নিলেন মাত্র ৩০ সেকেন্ড। সেই ভদ্রোহিলা ছবিটি নিয়ে যেতে চাইলে চিত্রশিল্পী সেটার মূল্য চাইলেন (যেটা স্বাভবিকের চেয়ে একটু বেশী মনে হচ্ছিল)।
মহিলাটি চমকে জিজ্ঞেস করলো- তুমি ৩০ সেকেন্ডের জন্য এতো টাকা চাইছ ?
সেই চিত্রশিল্পী জবাবে বলেন- ৩০ সেকেন্ডের কাজটার জন্য আমাকে ৩০ বছর সাধনা করতে হয়েছে। সেই সময়ের মূল্য কত হতে পারে?
###
ভুমিষ্ঠ হওয়ার পর ধাত্রী ভেবেছিলেন মৃতশিশুর জন্ম হয়েছে। এই কারণে ধাত্রী শিশুটিকে একটি টেবিলের উপর রেখে মায়ের সেবা-শুশ্রুষায় ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় শিশুটিকে টেবিলের উপর নিথর হয়ে পরে থাকতে দেখে তার কাকা এগিয়ে আসেন এবং তার মুখে থাকা সিগারেটের ধোঁয়া শিশুটির মুখে নিক্ষেপ করা মাত্রই শিশুটি নড়াচড়া দিয়ে উঠে। তার মা জানিয়েছেন শিশুকালে তার মুখে প্রথম উচ্চারিত শব্দ ছিল ‘পিজ’ ‘পিজ’! ‘পিজ’ আসলে ‘লাপিজ’ শব্দের শিশুতোষ সংক্ষিপ্ত উচ্চারণ। ‘লাপিজ’ অর্থ পেনসিল।
###
তাঁর খ্যাতিতে সবচেয়ে অবাক হয়েছিল তাঁর শিক্ষক, কারণ উনি তাঁকে মাত্র ১০ বছর বয়সে স্কুল থেকে বের করে দিয়েছিলেন | কারন সেই ছাত্র বর্ণমালার কোনও অক্ষর মনে রাখতে পারত না, ৭ কে বলতেন উল্টো নাক !
###
স্পেন ছেড়ে যখন তিনি ফ্রান্সে আসেন তখন তাঁর পরনে ছিল স্পেনের গ্রাম্য পোশাক, শ্রমিকের। মুখে গ্রাম্য ভাষা। সারা জীবন তিনি তা ত্যাগ করেননি | চুল কাটাতে কখনও তিনি বাড়ির বাইরে যেতেন না। নিজেই নিজের চুল কাটতেন, দাড়ি কাটতেন, নখ কাটতেন। কিংবা বন্ধু-বান্ধবদের দিয়ে কাটিয়ে নিতেন। কারণ তাঁর স্প্যনিশ সংস্কার।এমন কি শেষ জীবনে বাড়িতে এসে একজন নাপিত তাঁর চুল, দাঁড়ি, নখ কেটে দিয়ে যেত l
তাঁর আচার-আচরনেও স্প্যানিশ রীতিনীতিই প্রকট হয়ে উঠত। একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ওলট-পালট করা শিল্পীর এইসব ব্যাপার-স্যাপার একেবারে অস্বাভাবিক না হলেও নজরে পড়ত। তিনি নিজেও বলতেন— ‘আমার শিল্পের প্রাথমিক প্রেরণা আমার গ্রাম এবং দেশের মানুষ।’
###
স্পেনের দুঃশাসক ফ্রাঙ্কোর দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সবসময়ই সরব ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সোভিয়েত ইউনিয়নে যাবার জন্যে ফ্রাঙ্কো-সরকারের ছাড়পত্র নিতে হবে বলে তিনি আর সেখানে যাননি। উল্টো তিনি ফ্রাঙ্কোর শাসনকে কটাক্ষ করে বলেছেন, ‘ফ্রাঙ্কোর কাছ থেকে কাগজ নেবার মতো ঘৃণ্য কাজ আমি করতে পারি না।' এমনই প্রতিবাদী ও নির্ভীক ছিলেন তিনি |
###
গোয়ের্নিকা, উত্তর স্পেনের শহরতলি। তখন স্পেনের গৃহযুদ্ধ চলছে। জার্মান বাহিনী বোমা ফেলল ছোট্ট শহরটির ওপর। চারদিকে ধ্বংসের ছবি। আর ধ্বংসের সেই ভয়াবহ চেহারা নিয়ে নিজের স্টুডিওতে ছবি আঁকা শুরু করলেন একজন শিল্পী। শোনা যায়, ছবির কাজ চলার সময় আচমকাই স্টুডিওতে হানা দেয় জার্মানরা। ছবি দেখিয়ে তারা প্রশ্ন করে, ‘কে করেছে?’ উত্তরও ছিটকে আসে, ‘তোমরা।’
চারদিকে ধ্বংসচিত্র, মানুষ চিৎকার করছে, এক মা আলো নিয়ে এগিয়ে আসছেন, কিউবিস্ট ধাঁচ ছবি জুড়ে। এটা তৈরির আগে ছবির মধ্যের বিভিন্ন এক্সপ্রেশনগুলোকে নিয়ে প্রায় দুশোর মতো স্কেচ করেছিলেন পিকাসো। তার অমর সৃষ্টিকর্ম ‘গোয়ের্নিকার’ সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।
এ ‘গোয়ের্নিকা’ সৃষ্টি হয়েছে যার হাতে তিনি আর কেউ নন, তিনি পাবলো পিকাসো।
দক্ষিন ফ্রান্সে থাকার সময় একবার পিকাসোর বন্ধুরা তাঁর বাড়িতে খেতে এসে দেখলো পিকাসোর ঘরে তাঁর নিজের আঁকা কোনও ছবি নেই। বন্ধুদের একজন জিজ্ঞাসা করলো, "তোমার আঁকা কোনও ছবি নেই কেন পাবলো, তুমি কি তোমার ছবি পছন্দ কর না?"
পিকাসোর জবাব, "বরং উল্টোটাই সত্য, আমি অনেক পছন্দ করি, কিন্তু পিকাসোর আঁকা ছবিগুলোর অনেক দাম, আমার কেনার সামর্থ নাই"।
তিনি এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন যে, একটা সময় ছবি আঁকার জন্যে রং কেনার পয়সা ছিল না তার। পিকাসো তখন শুধু নীল রং দিয়েই ছবি আঁকতেন। তার এ সময়কে বলা হয় ‘ব্লু পিরিয়ড’। পিকাসো বলতেন, ‘আমার আবেগ কোনো রঙের অপেক্ষায় থাকে না। আমার যখন হলুদ রঙ থাকে না, তখন শুধু নীলেই আঁকতে পারি।’ মূলত নীল রঙে আঁকা পিকাসোর ছবিগুলো ধারণ করেছিল অন্য এক প্যারিসকে।
পাবলো পিকাসো তখন দারুণ জনপ্রিয় চিত্রশিল্পী। একদিন চার্লি চ্যাপলিন গেলেন পিকাসোর সঙ্গে দেখা করতে। বললেন, ‘আপনি কী করে ছবি আঁকেন, দেখতে এলাম।’
পিকাসো সাদরে অভ্যর্থনা জানিয়ে চার্লি চ্যাপলিনকে নিয়ে গেলেন তার স্টুডিওর মধ্যে। সেখানে তিনি একটা ছবি আঁকতে ব্যস্ত ছিলেন। চ্যাপলিন দাঁড়িয়ে আছেন আর পিকাসো নিমগ্ন হয়ে ছবি আঁকছেন। হঠাৎ তুলি থেকে খানিকটা রং ছিটকে গিয়ে পড়ল চার্লি চ্যাপলিনের সাদা জামায়। পিকাসো আঁতকে উঠে বললেন, ‘ওহ্, আমি খুবই দুঃখিত চার্লি! দাঁড়াও, আমি এক্ষুনি স্পিরিট নিয়ে এসে রংটা মুছে দিচ্ছি।’
চ্যাপলিন একবার তার জামাটার দিকে তাকান, তারপর হাসতে হাসতে বলেন, ‘কোনো দরকার নেই, তার চেয়ে আপনি বরং আমার প্যান্টের ওপর একটা সই দিয়ে দিন।’
পিকাসো ছিলেন সব রকম নির্যাতনের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠিত ধারনার বিরুদ্ধে। তবে ওই যে বলা হয়, তিনি ভেঙেছেন কেবল— এটা ঠিক না। যা কিছু ভেঙেছেন, তা গড়ার জন্যই। ভাঙার আনন্দে কোনও কিছু তিনি ভাঙেননি।
পাবলো পিকাসো, পৃথিবী যার আঁকার ক্যানভাস |
''শিল্পকলার উদ্দেশ্য হচ্ছে আত্মা থেকে দৈনন্দিন জীবনের ধুলা দূর করা ।'' - পাবলো পিকাসো
গত ৮ই এপ্রিল ছিল প্রয়াণ দিবস | শ্রদ্ধাঞ্জলি |
Luthful Kabir এর সৌজন্যে
পাশে থাকুন । যদি আমাদের কাজ আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করবেন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল :

collected

পাবলো পিকাসো, পৃথিবী যার আঁকার ক্যানভাস |

Thursday, April 6, 2023

 Free Excel Course


Save 1000s of dollars.

Bookmark this and follow the curriculum below.

You want to learn Excel?
I have curated a free Excel course for you.

Telegram Channel (Free Resource) :- telegram.me/notesgallery1

20 free lessons to make you better at Excel than 90% of the people.

1. Excel and PowerQuery (Presentation) https://lnkd.in/eyx2Hg3a

2. Excel Ultimate Guide https://lnkd.in/eT8wWia7

3. Excel Vlookup https://lnkd.in/eHiZrf_y

4. Excel Lookups https://lnkd.in/eCNRGYAg

5. Excel Cheatsheet https://lnkd.in/dA4DV6J7

6. Excel Formula Bible https://lnkd.in/ddTbJpVP

7. Excel Shortcuts https://lnkd.in/esMKGVqf

8. Excel dashboard https://lnkd.in/dNQHq2-V

9. Excel Data Analysis https://lnkd.in/djT6k58G

10. Excel Tips https://lnkd.in/eh-QtbbR

11. Excel Financial Modeling https://lnkd.in/d8sDNa6D

12. Excel Financial Statements Template https://lnkd.in/ebHpsbNZ

13. Excel Waterfall Template https://Inkd.in/eP6sKmV8

14. Excel Table and Tabular Data https://lnkd.in/eF2FhZFk

15. Excel Charts Tips https://lnkd.in/et8E47rt & https://lnkd.in/eSJhViNu

16. Excel FP&A Tips https://lnkd.in/eCyegUOW

17. Excel vs PowerBI https://lnkd.in/epqiPW6s

18. Excel Dynamic Arrays https://lnkd.in/exUSTxUf

19. Excel Split Text in Seconds https://lnkd.in/e66gHfrC

20. Excel Financial Modeling https://lnkd.in/e34gyct3

Compilation – Paul Barnhaust , Matt Bratin, NicolasBoucher

Free Excel Course

Wednesday, March 22, 2023

 #দায়িত্ব_নিতে_উত্সাহিত_করা

- কর্মী আসে কাজের জন্য
- গাইডলাইনের অভাবে কর্মী হয় নিঃস্ব
- একজন দলনেতা তাদের উৎসাহিত করতে পারেন
- কর্মীদের উৎসাহিত করার 10টি উপায়

#01. উদ্দেশ্য শেয়ার করুন
- কর্মীদের নিজেদের থেকে বড় কিছুর অংশ অনুভব করতে সাহায্য করুন
- তাদের ক্রমাগত ইনপুট জিজ্ঞাসা করুন
- সেই ফলাফলের দিকে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন৷

#02. পরিকল্পনা কার্যক্রমে কর্মীদের জড়িত করুন
- কর্মীদের ধারণা, জ্ঞান এবং অন্তর্দৃষ্টি সন্ধান করুন
- সিদ্ধান্ত নিতে তাদের আমন্ত্রণ জানান
- অন্তত, তাদের কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার প্রক্রিয়াটি দেখতে দিন।

#03. কেন ব্যাখ্যা করুন
- একেবারে নিশ্চিত না হয়ে কাউকে কি করতে হবে তা বলবেন না
- তারাও বুঝতে পারে কেন সেই কাজটি সম্পন্ন করা দরকার
- কেন আপনি সেই ব্যক্তিটিকে কাজের জন্য বেছে নিয়েছেন
- আপনার অপারেশনের বড় ছবিতে কাজের প্রসঙ্গটি দিন।

#04. তাদের নির্বাচন করতে দিন
- যখনই সম্ভব, কাজটি কীভাবে অর্জন করবে তা কর্মীদের সিদ্ধান্ত নিতে দিন
- সফল ফলাফল কী গঠন করে সে বিষয়ে একমত হন
- তারপর তাদের নিজস্ব পথ নির্ধারণ করুন
- এটি প্রক্রিয়ায় মালিকানা তৈরি করে
- তারা কাজটি সম্পন্ন করার পদ্ধতি খুঁজে বের করতে পারে যা আপনার চেয়ে উচ্চতর
- যদি এটি ঘটে থাকে তবে এটির দিকে মনোযোগ দিন
- যদি তারা একটি খারাপ পদ্ধতি বেছে নেয়,
- তবে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না, বকাঝকা করবেন না,
- বরং এমন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন যা তাদের আরও ভাল বিকল্পগুলি দেখতে সক্ষম করে
- তাদের আরও একটি সুযোগ দেয়।

#05. প্রতিনিধিত্ব , শুধু কাজ নয়
- কর্মীদের কিছু মিটিংয়ে নেতৃত্বের ভূমিকা দিন
- নেতৃত্বের দক্ষতা সময়ের সাথে বিকশিত হয়
- তাদের অনুশীলনের প্রয়োজন হয় ।

#06. তাদের বিশ্বাস করুন
- তাদের বিশ্বাস করতে হবে,
- কখনও কখনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের বিশ্বাস করা ঝুঁকি
- যা তাদের সীমার দিকে ঠেলে দেয়
- তাদের প্রতি আপনার আস্থা তাদের আত্মবিশ্বাস দেবে
- সেই আত্মবিশ্বাস তাদের ব্যক্তিগত বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

#07. তাদের নিজেদের সমস্যা সমাধানে উৎসাহিত করুন
- তাদের সমস্যার কথা শুনুন কিন্তু উত্তর দিবেন না
- পরিবর্তে, অনুসন্ধানমূলক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন
- যা তাদের সঠিক উত্তর নির্ধারণ করতে পরিচালিত করবে
- যখন তারা এটি পায়, তাদের প্রশংসা করুন
- তাদের বলুন অনুরূপ পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনাকে জিজ্ঞাসা করার দরকার নেই
- তাদের পরিত্যাগ করবেন না,
- তবে প্রমাণ করুন যে আপনি তাদের রায়ে বিশ্বাস করেন।

#08. তাদের দায়বদ্ধ রাখুন
- মনে রাখবেন নিয়োগকর্তার বিশ্বাস এবং কর্মীর স্বায়ত্তশাসন একটি দ্বিমুখী রাস্তা
- কর্মীদের কাজ, লক্ষ্য এবং সময়সীমা পূরণে দায়বদ্ধ রাখা ভাল ফলাফল অর্জনে অনুপ্রাণিত করে
- তাদের সর্বোত্তম প্রচেষ্টা দাবি করুন।

#09. গঠনমূলক প্রতিক্রিয়া প্রদান করুন
- ফলাফল নির্বিশেষে, তারা কীভাবে করছে তা তাদের জানান
- তাদের উন্নতি করার জন্য প্রয়োজনীয় কোচিং দিন
- যদিও তারা সবসময় এটির জন্য জিজ্ঞাসা নাও করতে পারে
- তারা তাদের জ্ঞান এবং দক্ষতা আরও বিকাশ করতে আপনার প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন এবং চায় ।

#10. ধাপে ধাপে এগিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের অন দ্য স্পট উৎসাহিত
করুন
- কয়েক সেকেন্ডের সত্যিকারের স্বীকৃতি কর্মী অনেক দূর যেতে পারে
- কর্মীর ইচ্ছাকে শক্তিশালী করার দিকে অনেক দূর যেতে পারে
- ফলাফলের সাথে মেলে এমন একটি পুরষ্কার দিয়ে উৎসাহিত
করুন
- তার বাইরের প্রতিশ্রুতির প্রশংসা করুন
- প্রায়শই, সেরা পুরষ্কার হল অতিরিক্ত বিশ্বাস এবং দায়িত্বের একটি অতিরিক্ত স্তর।

#mam
Collected

দায়িত্ব_নিতে_উত্সাহিত_করা